Nilanjan Mukherjee Visited on June - 2023 Good

Nice place

Saikat Ghosh Visited on January - 2023 All good and well maneged

Very good and well managed by host

Karan Verma Visited on December - 2022 Awesome and memorable trip

Resort was clean and beautiful. The best part is Hospitality. Staff behaviour was polite and himble with no disturbance at all. Food was amazing and delicious. Everything was great must visit again

Parna Basu Visited on November - 2022 Food stay staff behaviour everything was just awesome.

Staff behaviour was very nice so their hospitality. Food , bon fire items were delicious . Would like to visit once again

Sharmistha Maji Basak Visited on December - 2022 Enchanting experience at Majua

It was an amazing experience staying at Majua. The people were very hospitable with a wonderful service.

Tanushree Naha Visited on June - 2022 Truly spent an exceptional one night in the lap of nature

Nature lovers or forest lovers must visit this place for an thrilling night. But I must suggest not to go during monsoon and be aware from leeches but the best time to visit over there from October to April. Road condition is really pathetic and not for small cars and definitely not for the senior citizens. If you are in group(youths) that would be more fun. Bhaiya who stays over there was really helpfull. Last but not the least thank you rucksack for your suggestion about this place.

Kakali De Visited on October - 2021 Really offbeat

বেড়ানোর গ্রুপ থেকে তথ্য পেয়ে বুক করেছিলাম হোম স্টে। দুদিন মজুয়া, দুদিন তন্দ্রাবং আর একদিন সীমানাদারা। তিনটে এক্কেবারে অফবিটের অফবিট। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে আমাদের দুটো ইনোভা অপেক্ষা করছিল। ঠিক হল আমরা অনেক চা বাগান, মিরিক, গোপালধারা টি এস্টেট দেখে মজুয়া পৌঁছাব। মিরিক লেকে বোটিং, চা বাগানের ফটোসেশন শেষে সন্ধ্যায় আমরা গন্তব্যে পৌঁছাতে পারলাম। মজুয়ার অরণ্যবাস এক কথায় অসাধারণ। দিনরাত অদ্ভুত পোকার শব্দ, সাথে ঝর্নার গর্জন।মানেভঞ্জন থেকে নিচে নামতে হয়। রাস্তার বেশিরভাগই ভাল। দুপাশে জংলী ফুলের অদ্ভুত রং ও রূপ। নিস্তব্ধতার মাঝে হেঁটে কতদূর যে গিয়েছিলাম কে জানে। সবাই জলে নেমে খুব মজা করলাম। কি ঠাণ্ডা জল! সকালে শীতের পোশাক না লাগলেও রাত্রে লেগেছিল। এখান থেকে সাইট সিয়িং গিয়েছিলাম চিত্রে, মেঘমা, টংলু আর টুমলিং। অসাধারণ। কিন্তু মেঘের কারণে সেদিন কাঞ্চনজঙ্ঘা অধরা রইল। হোম স্টে এবং খাওয়া দাওয়া বেশ ভালো। দুদিন কাটিয়ে রওনা দিলাম তন্দ্রাবংয়ের উদ্দেশ্যে। মজুয়া ও তন্দ্রাবং এর মাঝের দূরত্ব এতটাই যে আমাদের মনে হয়েছিল: "অফবিটের অফবিট, বেড়ে গেল হার্টবিট"। মজুয়া থেকে কিছুটা গিয়েই দেখা মিলল সেই বহু কাঙ্ক্ষিত কাঞ্চনজঙ্ঘার। প্রায় পুরো যাত্রাপথ আমাদের সাথেই ছিল সে। সেদিন অনেকগুলি শোভাযাত্রা বেরিয়েছিল আর কিছু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের কারণে রাস্তায় খুব যানজট ছিল। লামাহাটা ইকো পার্কের সামনে গাড়ির লম্বা লাইন। আমরা আর তাই পার্কে যাইনি। তখনও অনেক পথ বাকি। জানালেন ড্রাইভার দাদা। পথে অনেক নাম না জানা ঝোরা আর নানা রকম ফুলের সমাহার দেখতে দেখতে পৌঁছে গেলাম তন্দ্রাবং। আমরা যেখানে ছিলাম সেখানে চারটে ঘর আর সবই শুধুই আমাদের দুদিনের জন্য। ঘরের চতুর্দিকে নাম না জানা ফুলের গাছ, পাতাবাহার, অজস্র প্রজাপতি, পাখি আর একটানা ঝিঁ ঝিঁ পোকার শব্দ। একদম নিস্তব্ধতার মাঝে আমাদের আড্ডা, সাথে চা, কফি, মুড়ি মাখা। সব মিলিয়ে টুর তো জমে ক্ষীর। সন্ধ্যেবেলায় এই হোম স্টের ওনার নিজের এলেন আমাদের সাথে কুশল বিনিময় করতে। খুব ভাল মহিলা। সদা হাস্যমুখ। উনি নিজে একটি পদ রান্না করেছিলেন বোর্ডার দের জন্য। খাবার সুস্বাদু। পরের দিন সকালে পায়ে পায়ে কিছুটা এগিয়ে গেলাম। হেঁটে প্রায় ২০ মিনিট গিয়ে পেলাম একটা খুব সুন্দর ঝর্ণা। সকলে সেখানে নেমে অনেক মজা করলাম আর ছবি তো তুলতেই হবে। FB তো অপেক্ষা করে আছে। সারাদিন বাচ্চাদের হৈ চৈ আর আমাদের সংসারের কচকচানি। এরপর বেরিয়ে পড়লাম ডেলোর দিকে। সেখানে আমার পুত্র প্যারা গ্লাইডিং করল। তারপর পার্কের মধ্যে থেকে কাঞ্চনের বুকে সূর্যাস্ত দেখেতে দেখতে সন্ধ্যা হয়ে গেল। এভাবেই কেটে গেল পুরো দিন। পরদিন ভোরবেলা ৪ টের সময় গাড়ি এল। যাওয়া হল সূর্যোদয় দেখতে রিশপ থেকে। রাতের অন্ধকার থাকতেই আমরা অপেক্ষা করছিলাম। ওখানে আর কেউ ছিল না। কিছুক্ষণ পর শুরু হল কাঞ্চনজঙ্ঘার গায়ে রঙের খেলা। ধীরে ধীরে সোনার বর্ণ ঘুমন্ত বুদ্ধ আমাদের মোহিত করে দিল। এত সুন্দর তা ভাষায় প্রকাশ অসম্ভব। যাহোক তারপর ফিরে আসার পর চা সহযোগে এক প্রস্থ গল্পের পর ব্যাগ গুছিয়ে জলখাবার খেয়ে ১১.৩০ টা নাগাদ রওনা দিলাম সীমানাদারার পথে। এখানেও পথের বাঁকে বাঁকে ফুল আর ঝর্ণা। এই পথের শুরুতে শুধু নিস্তব্ধতার মাঝে আমাদের দুটো গাড়ি। বন্য গন্ধ, জলের কলকল ছলছল আর পোকার একটানা ডাক। একটা জায়গায় শুনতে পেলাম ঘণ্টার টানা শব্দ। কোথাও লোকালয় নেই। একটু অবাক হয়ে সেটা বাকিদের জানালাম। শুনে ড্রাইভার দাদা বললেন এটা একটা পোকার শব্দ। ছোটো পাখির মত দেখতে হয়। নেপালীতে এদের বলে ঝাউকির। আর এক জায়গায় এই শব্দ শুনলাম। এদিনের যাত্রা ২ ঘণ্টায় শেষ। পৌঁছালাম সীমানাদারা। হোম স্টেতে ঢোকার পথটি খুব সুন্দর। রাস্তার দুধারে ঝাউ গাছের সারি। এর মাঝে মাঝে বাহারি ফুল ফুটে উঠেছে। কসমস এর ঝোপ। একজন মহিলা ও একজন পুরুষ আমাদের উত্তরীয় দিয়ে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানালেন। এখানেও কাঠের বাড়ি। সবটাই প্রকৃতি। এরপর দুপুরের খাবারের পর একটু বিশ্রাম নিয়ে আবার হেঁটে এদিক ওদিক করলাম। পাশেই ছিল একটা মাঠ। ছেলেরা ফুটবল খেলছিল। আমাদের ছেলেরাও সেখানে পৌঁছে গেল। আর আমরা দেখতে লাগলাম পাহাড়ের কোলে সূর্যাস্ত। সেই মায়াবী মুহূর্তগুলো ক্যামেরবন্দী করলাম। রাত্রিবেলায় উল্টো দিকের পাহাড়ে হাজার হাজার আলোর জোনাকি জলে উঠল। কি অপরূপ লাগছিল। উদাস মনে ভাবলাম আমাদের বেড়ানোর দিনও শেষ। পরের দিনই ট্রেন। যাই হোক সেদিন রাত থেকেই সবার আলোচ্য বিষয় আমাদের পরবর্তী গন্তব্য। এই হোম স্টে আর খাওয়া দাওয়াও বেশ ভাল। যাহোক এবারের মত পাহাড়কে বিদায় দিতেই হবে।সকালে ব্রেকফাস্ট সেরে আমরা নিউ জলপাইগুড়ির দিকে অগ্রসর হলাম। তিস্তায় রাফটিং আজ তো করতেই হবে। ব্যাস। নেমে পড়লাম। টিকিট কেটে তৈরি। সেদিন দশমী হওয়ায় বোট কিছু কম ছিল। তাই অপেক্ষা করতে হল। একটা গাড়ি আমাদের নিয়ে গেল নদীর পাড়ে। সেই রাস্তা পুরো পাথুরে আর বিপজ্জনক। মনে হচ্ছিল গাড়িটা উল্টেই যাবে। দুরু দুরু বুকে পৌঁছালাম নদীর পাড়ে। তারপর বোট। বড় বড় ঢেউয়ে যখন বোট ঘুরছিল, মাথার ওপর দিয়ে জল যাচ্ছিল, তখন ভয় আর উত্তেজনায় আমরা কাঁপছিলাম আর ভগবানকে স্মরণ করছিলাম। ভালোয় ভালোয় জল থেকে উঠে সেই ভয়াবহ রাস্তা দিয়ে গাড়িতে উঠে আবার আমাদের গাড়ির কাছে এলাম। এখানে আমাদের ঘণ্টা তিনেক সময় লেগেছিল। আর একটা কথা; এখানে সেই ঘণ্টার টানা শব্দ শুনেছি আমরা। এত গাড়ির আওয়াজের মাঝেও এই শব্দ বন্ধ হয়নি। ৪ টের সময় এক রেস্তোরাঁয় খেয়ে আমরা স্টেশনে পৌঁছালাম ঠিক ৬ টায়। আমার গল্পটি ফুরোলো ন'টে গাছটি মুরোলো......

Sarbani Ghosh Visited on October - 2021 thanks to Rucksack for making it amazing 🏕🌄❤️

The much awaited and ofcourse much needed trip aftr the pendamic situation to Relli and Majua was really great… And thanks to Rucksack for making it amazing… The homestays are just perfect in the lap of the mountain and river… Homely food and awsome in taste… u can’t expect 3 star or 5 star facilities ovr there but the hospitality touches us which we may not receive in any 5 star… Thank you Rucksack again for suggesting such a beautiful place and arranging all these and helping us at every point when we need… Will contact you soon for our next trip… As these places are offbeat road conditions are pathetic… Prefer for Young Gangs… truly offbeat 🏕🌄❤️ Just in love with the places…

Souvik Pal Visited on February - 2020 Homely atmosphere

If you are a nature lover and want to experience it in a homely atmosphere far from the reach of technologies and your busy life, this is the right choice for you. Replenish your daily rations before going here. Food served hot with a wide smile on their faces gives you an experience you will remember for long.

Utsab Deb Visited on December - 2019 Wonderful experience😊

End of Dec 19 I have visited Relli and Majua... And it was a wonderful experience...both are truly a offbeat place indeed. Both has very different Mountain view, only common element is " The Rangit River"... Had a wonderful family time.. an year end trip could have not been better than that... Thank you Rucksack... for suggestion and arrangements..

Debojyoti Bhattacharya Visited on December - 2019 Awesome and peaceful place

It's an awesome and peaceful place....the time which i had spend here still now jst a "wow" moment for me...hey guys check it out...😘

Arpita Saha Visited on October - 2019 Fabulous ambience & arrangement

Recently our female group visited Majua ... Everything was done by Rucksack... Our tour was awesome, we enjoyed a lot.. The ambience & arrangement was just fabulous.. Thanx to team Rucksack... Wish to go another trip with Rucksack...

Anindam Ghosh Visited on April - 2019 Beautiful stay

A beautiful place to spend few days

Tathagata Bhattacharya Visited on September - 2018 An experience to cherish

An experience to cherish. A retreat built within nature to spend some time and get rejuvenated. Away from modern living, you get to listen to the constant consert of mountain streams, birds and insects. Good food and hospitality will make your stay a beautiful memory💕

Adrita Kar Visited on June - 2018 Wonderful experience

The experience was wonderful... The quaint simple cottage,essentially a farmhouse, nestled amidst the bounty of nature all around... and last but not the least the hostess mrs swapna rai was beyond awsome.... i gained a friend for life.... Most of the kitchen waste is recycled as compost in her organic farm and flower beds Any broken cycle/chair/other item is repurposed into decoration and flower pots It is solar powered All the food served is grown organically in their kitchen garden.... For animal lovers, there are 3 ducks, 5 rabbits and four adorable dogs and a shy cat for my company For party lovers, there is a nicely maintained swimming pool, for indoor loving/lazy persons there is an awsome collection of fictional/non fictional books, a chessboard. For bird watchers, many rare birds, magpies and drongos to be found Food is simple and nutritious and wholesome And for dreamers sitting on a rock near the rivulet, slowly watching clouds drifting through the mountains while old jazz music plays is enough(btw, there is a bluetooth speaker at ur disposal) jio and vodafone 4g works in full strength Bsnl does not Most of the cottage and its peripheries are made by didi herself and her loyal staff She draws influences from everything possible... game of thrones to ikea furniture I was fascinated by the ecofriendly commitments of the homestay....

Saswati Majumdar Visited on April - 2018 Khub sundar paribesh

Amra 1st April Majua te chilam home stay te one night er janya...Khub sundar paribesh,ekebarei anya rakam...ekgheye sahure byasta jiban theke ektu rehai mele aranyer nistabdha,nirjan paribesher madhye.Tree house e thaka tao ekta natun abhigyata.Khaodaoa o atitheyata o bhalo...Tabe jaoar rasta tuku ektu samasya dayak ....Sab miliye ektu anyabhabe ekta din katano.

Reema Mukherjee Visited on April - 2018 Amazing hospitality❤

Beautiful place,we visited.. hospitality is amazing❤... special thanks to Roshan ji and Jojoji

Shibashis Mukherjee Visited on February - 2018 Beautiful place and good food

Now just returned back from Majua....stayed for 2 days....its such a beautiful place cant be described through words....people who really want to run away from this crowded & scheduled life must visit.... its a place where you can really feel yourself...Property & people around is very good & always at your service. Food is also good. Only the road from Manebhanjan to Majua approx 5km is very bad, tourists must choose a SUV with good ground clearance to reach. Those who love silence & Birds must go this place.

Arghyadip Das Visited on February - 2018 Quiet place among the nature

We wanted to stay in a quiet place among the nature and this was one of the best choice if you are also looking for this. We stayed in a tree house. It was very good. Sekhar da and Mr. Roshan and other staffs were helpful. Food was good. Enough Blankets were available as the place was cold during end of Jan. Only the road from Maneybhanjan to the village is terrible. All arrangements were nice. I will try to visit with my family again. Thanks Rucksack

Somnath De Visited on December - 2017 So quiet that u can't imagine.

Nice place.I have visited.So quiet that u can't imagine. Hearing the sound of car engine,children can say from which village that car was coming.Only few car travel in the morning . worth revisiting.

Anirban Modok Visited on December - 2017 Beautiful experience

I have already visited there. Beautiful experience.😍😍😍😍😍