PRIYARTHA SARKAR Visited on May - 2023 Nice place

The host were courteous and had tried to make the experience better by giving timely service.

Ashutosh Das Visited on March - 2023 It was a wonderful experience. Thank you rucksack for giving us that kind of opportunity.

Wonderful experience we have gathered.

Sharmistha Ghosh Visited on March - 2023 Beautiful place

Both the places are very beautiful.we all enjoyed a lot. Foods are excellent

Prosenjit Swarnakar Visited on December - 2022 Mesmerizing

The location and atmosphere is absolutely fabulous. The view from the homestay is like an end of the earth and meets the sky. Homestay owner is so so humble person. But according to me the food quality is not so good.

Abhijeet Samanta Visited on December - 2022 Just awesome view

Just heavenly view. Food is average. Pleasent stay. Food is average.

Moumita Kuila Visited on November - 2021 Its just amazing

Recently we visited simanadara homestay. Such a beautiful place it was. Perfect place for relaxing . The owner and his family is very polite and sweet. Food was good. And the best thing was the view from the homestay. Its just amazing. Thank you rucksack for suggesting us the place.

Kakali De Visited on October - 2021 Really offbeat

বেড়ানোর গ্রুপ থেকে তথ্য পেয়ে বুক করেছিলাম হোম স্টে। দুদিন মজুয়া, দুদিন তন্দ্রাবং আর একদিন সীমানাদারা। তিনটে এক্কেবারে অফবিটের অফবিট। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে আমাদের দুটো ইনোভা অপেক্ষা করছিল। ঠিক হল আমরা অনেক চা বাগান, মিরিক, গোপালধারা টি এস্টেট দেখে মজুয়া পৌঁছাব। মিরিক লেকে বোটিং, চা বাগানের ফটোসেশন শেষে সন্ধ্যায় আমরা গন্তব্যে পৌঁছাতে পারলাম। মজুয়ার অরণ্যবাস এক কথায় অসাধারণ। দিনরাত অদ্ভুত পোকার শব্দ, সাথে ঝর্নার গর্জন।মানেভঞ্জন থেকে নিচে নামতে হয়। রাস্তার বেশিরভাগই ভাল। দুপাশে জংলী ফুলের অদ্ভুত রং ও রূপ। নিস্তব্ধতার মাঝে হেঁটে কতদূর যে গিয়েছিলাম কে জানে। সবাই জলে নেমে খুব মজা করলাম। কি ঠাণ্ডা জল! সকালে শীতের পোশাক না লাগলেও রাত্রে লেগেছিল। এখান থেকে সাইট সিয়িং গিয়েছিলাম চিত্রে, মেঘমা, টংলু আর টুমলিং। অসাধারণ। কিন্তু মেঘের কারণে সেদিন কাঞ্চনজঙ্ঘা অধরা রইল। হোম স্টে এবং খাওয়া দাওয়া বেশ ভালো। দুদিন কাটিয়ে রওনা দিলাম তন্দ্রাবংয়ের উদ্দেশ্যে। মজুয়া ও তন্দ্রাবং এর মাঝের দূরত্ব এতটাই যে আমাদের মনে হয়েছিল: "অফবিটের অফবিট, বেড়ে গেল হার্টবিট"। মজুয়া থেকে কিছুটা গিয়েই দেখা মিলল সেই বহু কাঙ্ক্ষিত কাঞ্চনজঙ্ঘার। প্রায় পুরো যাত্রাপথ আমাদের সাথেই ছিল সে। সেদিন অনেকগুলি শোভাযাত্রা বেরিয়েছিল আর কিছু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের কারণে রাস্তায় খুব যানজট ছিল। লামাহাটা ইকো পার্কের সামনে গাড়ির লম্বা লাইন। আমরা আর তাই পার্কে যাইনি। তখনও অনেক পথ বাকি। জানালেন ড্রাইভার দাদা। পথে অনেক নাম না জানা ঝোরা আর নানা রকম ফুলের সমাহার দেখতে দেখতে পৌঁছে গেলাম তন্দ্রাবং। আমরা যেখানে ছিলাম সেখানে চারটে ঘর আর সবই শুধুই আমাদের দুদিনের জন্য। ঘরের চতুর্দিকে নাম না জানা ফুলের গাছ, পাতাবাহার, অজস্র প্রজাপতি, পাখি আর একটানা ঝিঁ ঝিঁ পোকার শব্দ। একদম নিস্তব্ধতার মাঝে আমাদের আড্ডা, সাথে চা, কফি, মুড়ি মাখা। সব মিলিয়ে টুর তো জমে ক্ষীর। সন্ধ্যেবেলায় এই হোম স্টের ওনার নিজের এলেন আমাদের সাথে কুশল বিনিময় করতে। খুব ভাল মহিলা। সদা হাস্যমুখ। উনি নিজে একটি পদ রান্না করেছিলেন বোর্ডার দের জন্য। খাবার সুস্বাদু। পরের দিন সকালে পায়ে পায়ে কিছুটা এগিয়ে গেলাম। হেঁটে প্রায় ২০ মিনিট গিয়ে পেলাম একটা খুব সুন্দর ঝর্ণা। সকলে সেখানে নেমে অনেক মজা করলাম আর ছবি তো তুলতেই হবে। FB তো অপেক্ষা করে আছে। সারাদিন বাচ্চাদের হৈ চৈ আর আমাদের সংসারের কচকচানি। এরপর বেরিয়ে পড়লাম ডেলোর দিকে। সেখানে আমার পুত্র প্যারা গ্লাইডিং করল। তারপর পার্কের মধ্যে থেকে কাঞ্চনের বুকে সূর্যাস্ত দেখেতে দেখতে সন্ধ্যা হয়ে গেল। এভাবেই কেটে গেল পুরো দিন। পরদিন ভোরবেলা ৪ টের সময় গাড়ি এল। যাওয়া হল সূর্যোদয় দেখতে রিশপ থেকে। রাতের অন্ধকার থাকতেই আমরা অপেক্ষা করছিলাম। ওখানে আর কেউ ছিল না। কিছুক্ষণ পর শুরু হল কাঞ্চনজঙ্ঘার গায়ে রঙের খেলা। ধীরে ধীরে সোনার বর্ণ ঘুমন্ত বুদ্ধ আমাদের মোহিত করে দিল। এত সুন্দর তা ভাষায় প্রকাশ অসম্ভব। যাহোক তারপর ফিরে আসার পর চা সহযোগে এক প্রস্থ গল্পের পর ব্যাগ গুছিয়ে জলখাবার খেয়ে ১১.৩০ টা নাগাদ রওনা দিলাম সীমানাদারার পথে। এখানেও পথের বাঁকে বাঁকে ফুল আর ঝর্ণা। এই পথের শুরুতে শুধু নিস্তব্ধতার মাঝে আমাদের দুটো গাড়ি। বন্য গন্ধ, জলের কলকল ছলছল আর পোকার একটানা ডাক। একটা জায়গায় শুনতে পেলাম ঘণ্টার টানা শব্দ। কোথাও লোকালয় নেই। একটু অবাক হয়ে সেটা বাকিদের জানালাম। শুনে ড্রাইভার দাদা বললেন এটা একটা পোকার শব্দ। ছোটো পাখির মত দেখতে হয়। নেপালীতে এদের বলে ঝাউকির। আর এক জায়গায় এই শব্দ শুনলাম। এদিনের যাত্রা ২ ঘণ্টায় শেষ। পৌঁছালাম সীমানাদারা। হোম স্টেতে ঢোকার পথটি খুব সুন্দর। রাস্তার দুধারে ঝাউ গাছের সারি। এর মাঝে মাঝে বাহারি ফুল ফুটে উঠেছে। কসমস এর ঝোপ। একজন মহিলা ও একজন পুরুষ আমাদের উত্তরীয় দিয়ে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানালেন। এখানেও কাঠের বাড়ি। সবটাই প্রকৃতি। এরপর দুপুরের খাবারের পর একটু বিশ্রাম নিয়ে আবার হেঁটে এদিক ওদিক করলাম। পাশেই ছিল একটা মাঠ। ছেলেরা ফুটবল খেলছিল। আমাদের ছেলেরাও সেখানে পৌঁছে গেল। আর আমরা দেখতে লাগলাম পাহাড়ের কোলে সূর্যাস্ত। সেই মায়াবী মুহূর্তগুলো ক্যামেরবন্দী করলাম। রাত্রিবেলায় উল্টো দিকের পাহাড়ে হাজার হাজার আলোর জোনাকি জলে উঠল। কি অপরূপ লাগছিল। উদাস মনে ভাবলাম আমাদের বেড়ানোর দিনও শেষ। পরের দিনই ট্রেন। যাই হোক সেদিন রাত থেকেই সবার আলোচ্য বিষয় আমাদের পরবর্তী গন্তব্য। এই হোম স্টে আর খাওয়া দাওয়াও বেশ ভাল। যাহোক এবারের মত পাহাড়কে বিদায় দিতেই হবে।সকালে ব্রেকফাস্ট সেরে আমরা নিউ জলপাইগুড়ির দিকে অগ্রসর হলাম। তিস্তায় রাফটিং আজ তো করতেই হবে। ব্যাস। নেমে পড়লাম। টিকিট কেটে তৈরি। সেদিন দশমী হওয়ায় বোট কিছু কম ছিল। তাই অপেক্ষা করতে হল। একটা গাড়ি আমাদের নিয়ে গেল নদীর পাড়ে। সেই রাস্তা পুরো পাথুরে আর বিপজ্জনক। মনে হচ্ছিল গাড়িটা উল্টেই যাবে। দুরু দুরু বুকে পৌঁছালাম নদীর পাড়ে। তারপর বোট। বড় বড় ঢেউয়ে যখন বোট ঘুরছিল, মাথার ওপর দিয়ে জল যাচ্ছিল, তখন ভয় আর উত্তেজনায় আমরা কাঁপছিলাম আর ভগবানকে স্মরণ করছিলাম। ভালোয় ভালোয় জল থেকে উঠে সেই ভয়াবহ রাস্তা দিয়ে গাড়িতে উঠে আবার আমাদের গাড়ির কাছে এলাম। এখানে আমাদের ঘণ্টা তিনেক সময় লেগেছিল। আর একটা কথা; এখানে সেই ঘণ্টার টানা শব্দ শুনেছি আমরা। এত গাড়ির আওয়াজের মাঝেও এই শব্দ বন্ধ হয়নি। ৪ টের সময় এক রেস্তোরাঁয় খেয়ে আমরা স্টেশনে পৌঁছালাম ঠিক ৬ টায়। আমার গল্পটি ফুরোলো ন'টে গাছটি মুরোলো......

Shambo Sen Visited on October - 2021 It was an mesmerizing trip

It was an mesmerizing trip to simanadara and relli. Thank you very much Rucksack for arranging such a wonderful trip. both the places were fantastic. The view, food, homestay, everything was too good. five star rating isn't enough to show our gratitude.

Anindita Basu Visited on March - 2021 Very nice experience in both Simanadara and Tandrabong

We had a very nice experience in both Simanadara and Tandrabong in the district of Kalimpong. It took four hours to reach Simanadara from New Jalpaiguri station by car on 27th April. I went with my mother,uncle and aunt who were all senior citizens. The car dropped us right at the homestay, despite its rather obscure location in the lap of mountains. Rajesh bhaia welcomed us with warmth in a special manner. Next day we reached Tandrabong. It took one hour to reach Tandrabong from Simanadara. We were amazed by the beauty, tranquility and serenity of the place and were overwhelmed by the warm hospitality of them. In both the homestays the tidyness of the rooms and decoration of flowering plants left an indelible impression on our minds.

Indira Mondal Visited on September - 2021 Nature and hospitality was just amazing

Visited Simanadara and Tandrabong few days before. Tandrabong - The property, nature and hospitality was just amazing.

Saayanta Acharyya Choudhury Visited on April - 2021 A very serene place

Simanadara--A very serene place with simple yet eye-catching spacious cottages and the staff was very well-behaved who served us some tasty yet not-rich dishes but special mention needed for Momos-too delicious!!!

Anupam De Visited on March - 2021 Unhygienic place

Just had a recent trip on 28 March 2021. The place is very unhygienic. Kitchen and bedroom infested with house fly. First time experienced housefly in a dirty homestay. Bathroom is also very small and lacking basic amenity. Not recommend at all.

Paramita Sarkar Visited on January - 2021 All places have their unique equivalent beauty

Recently we visited Tandrabong, Kharka valley, Simanadara and Relli. All places have their unique equivalent beauty which is inexperienced unless you visit. All people are well behaved and maintained the rooms. Thanks to Rucksack for all arrangements and cooperation.

Subhankar Gupta Visited on March - 2020 Spent some quality time

If any travellers wants to spend some quality time on the cradle of nature, this is THE PLACE. A picturesque place very near Kalimpong nestled between a small brook on one side. Add with it the wonderful hospitality. An highly knowledgeable of the local area. Also add to it a wonderful cook. We spend wonderful time there. We left the place feeling sorry that why didn't we spend more time there. I personally would highly recommend this place.

Subhasish Dasgupta Visited on January - 2020 Great experience

It is a good travel agency..

Sumanya Raychaudhuri Visited on October - 2019 Horrible experience

Rucksack is a fraud and irresponsible tour company. The rooms that we were promised were not given to us. Morever, we wsre made to pay the full amount even though we did not stay at simanadara. Rucksack did not pick up our call when we wanted to enquire about this. Horrible experience.Wasted a huge amount of money.

Sashwati Bhattacherji Visited on June - 2019 Impressed with the behavior and hospitality

We visited Simanadara with Rucksack in the month of June. It was amazing experience to stay at Homestay covered with Himalayan range. We are really impressed with the behavior and hospitality of the homestay owner and the staffs. They have arranged a river trekking, Fishing and bathing at river, campfire, prepared a special fish cuisine dish named Bamboo fish near the river Rongpo. On the way to Rongpo, we visited Ranibon dense forest and just loved the aroma of natural beauty, the sound of silence . Even we planned for side tour like Deloe hills, Silarygaon and it was successful . Homestay owner has arranged it for us. It was really a good experience for us . Thanks Rucksack.

Sabyasachi Bose Visited on April - 2019 Simply amazing😘

Awesome view. Beauty of nature...enchanting and enjoyable❤❤❤❤

Pritish Chowdhury Visited on February - 2019 good view of Kanchenjunga

This is a good place for a couple of days. This is an offbeat place with less people around. Nothing much to see around if not hiring a car. Good to stay with a good view of Kanchenjunga range decorated with colorful gardens around😋

Anirban Roy Visited on January - 2019 Nightmare for us

What we thought would be a memorable homestay experience, turned out to be a nightmare for us. Though we chose Lulagram first, by their recommendation we selected Simanadara. We have 3.5 year old kid and asked them several times whether they could arrange for a room heater as they don’t have fire place in the room. They assured us that they will arrange for at least one as We told them we will only book if they can arrange room heater. The shock started from the day we reached NJP. Simanadara is 26 kms from Kalimpong whereas the website says 15 kms. When we reached, we found that there was no room heater. When we called rucksack, the person said they couldn’t arrange it and it was our fault that we didn’t ask them that they couldn’t arrange. We were stunned by their rude behaviour. When we said that we will stay for one day and not two, the homestay owner said that we have to pay for two days as the advance payment was entirely pocketed by Rucksack. After a lot of request they gave us some discount. However the cost cake to close to 2000 rs per day per person. And on the top of that, we had to shell out 8200 rs for to and fro journey. For running hot water, it is just half bucket of them when you ask for it. Coming to the view, it has unhindered view of mountains in front but Kanchandzonga is not visible even on a clear day because one can not see it from there. All the photographs are bogus on the website and in the name of river, you can see in distance buildings of pharmaceutical factories. The night was unbearable as it was extremely cold even inside the room. So better avoid in winter if you have kids. However, the owner Rajesh was a very cooperative guy and he even mentioned that we were the third party from Rucksack who were given false promises. Better avoid during winter and avoid Rucksack as they are best in giving false promises. We traveled on 5th January 2019.

Hrishikes Bhattacharyya Visited on November - 2018 Amazing experience

We just visited Simanadara with our friends group. The experience was amazing. Heart warming hospitality by the home stay host Rajesh ji. Breath taking views of himalays, healthy homemade food and all the amenities - 24 hrs electric, water supply, drinking water, cars for sight seeing and impressive cleanliness. Superb experience, would love to go back their and want everyone to visit who love nature.

Debraj Sarkar Visited on May - 2018 wonderful trip

Just have a wonderful trip to Simanadara.Its so beautiful cannot explain in words.Impressed with the friendly attitude of all the staffs of the homestay.Arranged River trekking,Campfire with roasted Chicken,Made a special fish cuisine named Bamboo Fish with the local fish named Asala.It was so tasty.Will have a desire to visit the place one more time. Only one disadvantage I found is that the rooms are not so cozy. We told the homestay owner about it he gladly accepted it.They are very new in this tourism industry and are taking measures to improve it. Final verdict - If you love nature then no better place than Simanadara.Hospitality is awesome.

Abhishek Chandra Gupta Visited on April - 2018 Amazing place...highly recommended ... 💯

Amazing place .. been here... Great view... There something surreal about the entire place.. great host ... Super fun ... Bonfire, camping by the river, fishing, hiking Nd various other activities can be arranged .. highly recommended ... 💯